মায়া দিদি…
ধীমানপূূরবী
ইদানীং বসন্ত তুমি,ভাবনা তুমি,দুঃখ তুমি….
শ্রাবণ দুপুরের অন্ধকার।
নির্বাসের নীরবতায় কখন মনে পরে না সবুজের প্রতিচ্ছবি।
প্রতিদিনের পৃথিবীতে কারফিউ জীবনের থমথমে
সময়ে অনাস্থিনি আমি ফেলে আসা শৈশবের মতো
তোমাকে ভাবছি…..
মায়া দিদি।
কত জন মিলে পড়ন্ত বিকেলে সাইকেলের পুরনো টায়ার দিয়ে গাড়ি গাড়ি খেলেছি,পূবালী হাওয়ায় ঘুড়ি উড়িয়েছি।
তাস,লই,মার্রবেল,রাইফেলের গুলি গুলি খেলা,রাস্তার খাদে লুকানো,বাটুল, লাটিম লততি আর পুরনো পুকুর,তোমার জন্মদিনের নবজাতক চোখ ,কত কিছুই এখন আর নেই।
ঝপঝপা শীত, বকুল ফুল,জৈষ্ঠ্য সন্ধ্যা….
পুকুরে চোন্নচুন্নি খেলা, লাল হতে..…
জলের তলার চোখ খুলে দেখতাম কি নরম নাভিদেশ
নরম সেমিজের ঘনিষ্ট দেহ….
তখন আমার শাবনূরের কথা মনে পড়ত….
বুঝতাম না ভালো মন্দ,হাত দিয়েছি কোমোড়ের নিচে।
বইয়ের টেবিলে….
তখনো বুঝতাম না৷ ভালো মন্দ।
হাত দিয়েছি নিচে।
মায়া দিদি….
কবিতা প্রকাশের জন্য পরম শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা নিবেন।চির কৃতজ্ঞতা রেখেগেলাম।