নীলকন্ঠ পাখির খোঁজে… —————✍
নীলকন্ঠ পাখির খোঁজে…
———————————-✍
হেমলক আকাশ দেখে ফিরে গেছে নীলকন্ঠ পাখি।
রক্তনালিতে ঘাতক পুঁজ।
শকুনি ফিসফাস।হা হা আঁধারনল।
বিভেদের এক্কাগাড়ি দাঙ্গাদগ্ধ শতাব্দীর কঙ্কাল নিয়ে চলেছে কাটাহাতে।
ওহে, ধর্ম খাদক
রক্তের পাঁজর খুলে দ্যাখো।
সাতরঙা রংধনু স্রোত।
গোবি বালুকণার কাফের ফলক !
করাতকলে কফিনের ঢাকনা খুলে হেঁটে গেল রক্তাক্ত আঁধারের প্রেতাত্মা।
ক্যানসার কোষ।উপদ্রুত মহামারী।
ধর্মের বিকল কল বিষজ্বিহায় চেটে নিচ্ছে রক্তচক্র।
অন্তঃসত্ত্বা মায়ের জরায়ু খুবলে খায় ধর্মের ঠিকাদার।
হিরণ্ময় রেখায় দুর্যোধন আঁচড়!
হেমলক আকাশ দেখে ফিরে গেছে নীলকন্ঠ পাখি।
কিন্তু দাদা, নামকরণটি তো অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাসের নামে হয়ে গেল!