দুলাল কাটারী’র এক লাইনের কবিতা
দুলাল কাটারী’র এক লাইনের কবিতা
১.আয়,তোর রাগান্বিত পাঁজরে চুমু দিই;দেখবি প্রশান্তি কতো!
২.এখন শুধু ঠিকঠাক দল বেছে নেওয়ার পালা, বিকল্পটাও কিন্তু…
৩. পাগল হয়ে যাওয়াটা খুবই জরুরি, এটাও একটা অভিযোজন; না হলে জীবন সংশয় ছিলো।
৪. অভিমানী হলে নিশির নীরব তারার মতো নিশ্চুপ চোখে চেয়ে দেখিস- আমার চোখে নিরাময়ের ভাষা আছে কি-না!
৫.ওহ, কবিতা!তোর জন্যই ছুঁতে পারি আমার প্রেমিকার সুপারি কিলার বক্ষ ও হিয়া।
৬.তোকে জড়িয়ে ধরে কাঁদবো বলেই এই পৃথিবীতে আসা।
৭.সুখের বুকে কান পেতে দেখি, তার রক্তেও দাবানল জ্বলছে।
৮.তোর সৌন্দর্য ঝুলে যাবে একদিন স্তন্যপায়ী পাখির মতো; আমি তখনও তোরই…
৯.আমি অবৈধ! তো কি হয়েছে? এখন তো লোডশেডিং…
১০. ১৪ই ফ্রেবরুয়ারি তুমি যদি ফুল হাতে মানবিক হও,তবে তোমাকে ঘৃণা করার মতো নূন্যতম ভালোবাসার উদয় হতে পারে।
১১.তোর কাছে যাওয়ার আগে প্রতিবারই ভাবি শরীরটাকে নির্জনে বাক্সবন্দি রেখে তবেই যাবো।
১২.তোমাকে নিয়ে বাড়বাড়ন্তের বিশেষ কিছু নেই, তোমার মতো দু’একটা প্রতি পাড়াতেই থাকে।
১৩. পৃথিবীতে একটিও মনের মতো কবিতা নেই অথচ তোর চোখ থেকে ঝরে পরা প্রতিটি লাইন’ই এক-একটি কবিতা!
১৪.তোর ভালোবাসার বিষে নিজেকে বিষিয়ে তুলবো তাই একদিন করে পিছিয়ে দিচ্ছি আমার আত্মহত্যার তারিখ।
১৫.এই পৃথিবীর অর্ধেকটা যদি তোমার হয় বাকি অর্ধেকটা অবশ্যই আমার;এবং আমার ভাগে তোমার দখলদারি মানা যায় না।
১৬.ও ভগবান! একটু শান্তিময় জীবন হবে? তা এক লাইনের হলেও চলবে…